Tmc Meeting:আগে আত্মসম্মান!যে মানুষ আত্মসম্মান বিসর্জন দেয় সে মানুষই থাকে না মন্তব্য জেলা সভাপতির

Share

নিজস্ব প্রতিনিধি,মেদিনীপুর:

২২ তারিখে সংহতি দিবস পালন করতে চলেছে শাসক দল।সেই বৈঠকের সঙ্গে মেদিনীপুরের কাউন্সিলরদের সমস্যা নিয়েও আলোচনা তৃণমূলের জেলা অফিসে সেই বৈঠকের দায়িত্বে ছিলেন মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূঁইয়া।সেই বৈঠকে বিধায়িকা জুন মালিয়া,চেয়ারম্যান সৌমেন খান সহ দশ কাউন্সিলর অপরদিকে সভাপতি সহ চেয়ারম্যান বিক্ষুব্ধ ১০ কাউন্সিলরকে ডেকেছিলেন। কিন্তু বৈঠক শেষে জুন মালিয়া এবং মন্ত্রীর মুখে কোন কথা শোনা না গেলেও তৃণমূলে জেলা সভাপতি বললেন যে মানুষের আত্মসম্মান নেই,সে মানুষ হিসেবে বিবেচিত হয় না।

গোটা রাজ্যের সঙ্গে খুব মেদিনীপুর শহরেও শাসক দলের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব অব্যাহত। খোদ শহরের পৌরসভার মধ্যেও শাসকদলের কাউন্সিলরদের মধ্যে লেগেছে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব।এই নিয়ে এর আগে পৌরসভায় অবস্থানে বসে ছিলেন তৃণমূলের কুড়ি কাউন্সিলরের মধ্যে জেলা সভাপতির স্ত্রী সহ দশ কাউন্সিলর।সূত্র অনুযায়ী এরপর তারা সদর মহকুমা শাসকের দপ্তরে দেখাও করেছেন। পরবর্তীকালে এই সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে কলকাতায় তড়িঘড়ি দেখে পাঠিয়েছিল উভয়পক্ষকে।সেখানেও দ্বন্দ্ব মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।এ বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূইয়াকে।এইদিন মন্ত্রী মানস রঞ্জন ভূঁইয়া একটি অন্য বৈঠকের সঙ্গেও এই কাউন্সিলার,জেলা সভাপতি বিধায়িকা জুন মালিয়া কে নিয়ে বসলেন আলোচনায়।যদিও আলোচনা শেষে কারো মুখে কোন রকমে শব্দ শোনা যায়নি।

অন্যদিকে বৈঠক শেষ করার পর তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা কে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন আগে আত্মসম্মান।যার আত্মসম্মানে সে মানুষ বলে বিবেচিত হয় না।যদিও আলোচনা নিয়ে তিনি কিছুই বলেননি।তিনি বলেন কোথাও একটা কাজ করতে গিয়ে সমস্যা হয়েছিল,কাজের মধ্যে মাধ্যমে তা মিটে যাবে।তবে আলোচনা কি শেষ পর্যন্ত থামল,সে বিষয়ে তিনি বলেন আলোচনা আলোচনায় থেকেছে।যদিও যাবার সময় তিনি তার দলের আর দশটা কর্মীর মতন চা-বিস্কুট খাইয়ে দিয়েছেন।


Share

dnews.in