WBTA Conference: জাতীয়তাবাদী বিশ্বাস নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির দশম জেলা সম্মেলন শহরে

Share

নিজস্ব প্রতিনিধি,মেদিনীপুর:

পেশাগত দাবি-দাওয়া নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির দশম জেলা সম্মেলন।এদিন মেদিনীপুর কলেজিয়েট (বয়েজ) স্কুলে স্বামীজীর হাত ধরে এই সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।উপস্থিত বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ এবং বক্তারা বিভিন্ন এই সমিতির বিভিন্ন সমস্যা সমাধান এবং সেই সঙ্গে শ্রীবৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করেন।

জেলা সম্মেলন শহরে

রবিবার এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো জাতীয়তাবাদী পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির দশম জেলা সম্মেলন।এদিন কলেজিয়েট (বালক)স্কুলে এই সম্মেলনে বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ উপস্থিত থেকে রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ প্রার্থনানন্দজি প্রদীপ জ্বালিয়ে উদ্বোধন করেন। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন মেদিনীপুর বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী,উপস্থিত হয়েছিলেন মেদিনীপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন খান,রনজিত কুমার খালুয়া,শিশির কুমার সরকার,নবকুমার কর্মকার সহ বিশিষ্ট অতিথি বৃন্দ। এছাড়াও এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ক্ষিতীশ চন্দ্র আইচ,প্রধান উপদেষ্টা জয়ন্ত প্রকাশ ভৌমিক,যুগ্ম সম্পাদক আশীষ কুমার মাঝি ও প্রদীপ কুমার দে।এদিন প্রায় দেড়শ জন প্রতিনিধি উপস্থিত হয়েছিলেন এই সম্মেলনে।এই সম্মেলনে নানাবিধ সমস্যা ও তার সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট অতিথিরা।বর্তমানে এই সংগঠনকে চালিয়ে যাওয়া এবং সেই সঙ্গে অন্যান্য দল থেকে আসা এই সংগঠনে সদস্যদের নিয়েও আলোচনা হয়।এই সম্মেলনে এই দিন পুরো অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধান করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি শংকর মাঝি।

এদিন মঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই সংগঠনের সদস্য সৌমেন খান বলেন এই সংগঠনে প্রচুর বেনোজল ঢুকে গিয়েছে। যারা নিজের নেতা হিসেবে প্রমাণিত করতে সচেষ্ট।দলকে এ নিয়ে জানানো হয়েছে।যদিও দল কোন ভাবে ব্যবস্থা নেয়নি।তবে তিনি পুরানো কর্মী এবং নেতৃত্বের উপর ভরসা করে বলেন যারা দুর্দিনে দলের হয়ে বুক চিতিয়ে কাজ করেছে তাদের জন্যই এই সংগঠন আজ পর্যন্ত টিকে রয়েছে।

যদিও এ বিষয়ে অন্যতম সংগঠন সহ সভাপতি শংকর মাঝি বলেন,”বেশ কিছু দাবি-দাওয়ার ভিত্তিতেই আমাদের এই দশম সম্মেলন।আমরা সেই পুরনো সংগঠন যারা আজ পর্যন্ত শিক্ষকদের হয়ে লড়াই করি।পাশাপাশি তিনি এও বলেন এই সম্মেলনে সমিতির ৭৫ তম বর্ষ উদযাপিত হয়। আমরা আমাদের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে পেশাগত দাবী দাওয়া গুলি জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে প্রেরণ করি।


Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

dnews.in