লোকসভা ভোটে এবার বিজেপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা প্রকাশ করলেন তৃণমূল প্রাক্তন সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব। কেশপুরে রাজনৈতিক বৈঠক শেষে পুলিশের বিরুদ্ধে হিরনের হুমকি দেওয়া প্রসঙ্গে দেব বললেন আমার আশংকা হচ্ছে,এইবার হয়তো হত্যার রাজনীতি করবে বিজেপি।পাশাপাশি তিনি বলেন বিজেপি প্রার্থী উঠে পড়ে লেগেছে কেশপুরে সন্ত্রাস করে ভোটে জিততে।আমি পুলিশ প্রশাসন কে বলবো সতর্ক থাকতে।কারণ ওরা নিজেদের কর্মীকে মেরে তৃণমূলের ঘাড়ে দোষ চাপাতে চাইছে।
দোরগড়ায় লোকসভা নির্বাচন!তার আগে দলের কর্মীদের নিয়ে ভোটের রণকৌশল ঠিক করতে বিশেষ কর্মী বৈঠক ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের।মঙ্গলবার পদাধিকারীদের নিয়ে কেশপুর ব্লকের তিন নম্বর অঞ্চলে পাঁচখুরি ক্রিয়েটিভ টাওয়ারে এক বিশেষ সংগঠনের বৈঠকে আয়োজন করা হয়।সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি আশীষ হুদাইত,ঘাটালের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দীপক অধিকারী,কেশপুরের বিধায়িকা শিউলি সাহা,কেশপুরের ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজা সহ ৭ টি বিধানসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও ব্লকের সভাপতিরা।সেই বৈঠকে ভোটের আগে কিভাবে রণকৌশল সাজিয়ে ভোট তৃণমূল কংগ্রেসের ঝুলিতে আনা যাবে সেই নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।পাশাপাশি কেশপুরের ভোটের উপর বিশেষ নজরদারি ও দেওয়া হয়েছে।এই বৈঠক শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ঘাটালের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দীপক অধিকারী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আতঙ্ক প্রকাশ করেন।
এদিন প্রথমে প্রাক্তন সাংসদ দীপক অধিকারী কে প্রশ্ন করা হয় ঘাটালের ভাইরাল কল রেকর্ড নিয়ে এই বিষয়ে দীপক অধিকারী বলেন,কেশপুরের মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে।ঘাটাল লোকসভায় যেই ভাবে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার উন্নয়ন করেছে,তাতে আমরা জিতব।এরপর হিরনের পুলিশকে হুমকি দেওয়া প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে দীপক অধিকারী বলেন,”বিজেপি যেভাবে হোক ঘাটাল জিততে চাইছে।তাই জন্য ছেলেটা পুলিশকেও উল্টোপাল্টা বলে বেড়াচ্ছে।বিজেপি প্রার্থী এবং তার দল কেশপুরে একটা কোন কিছু গন্ডগোল বাঁধিয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে জিততে চাইছে।আমার আশংকা বিজেপি তার কর্মীদের খুন করে তৃণমূলের উপর দোষ চাপাতে চাইছে।পুলিশকে আমি এখন থেকে বলবো সতর্ক ভাবে থাকতে।দশ বছর ধরে যেভাবে আমি কেশপুর কে শান্ত করে রেখেছি,কোনভাবেই তা নষ্ট করতে দেব না।
যদিও এই ঘটনায় পাল্টা অভিযোগ বিজেপির।বিজেপি জেলা মুখপত্র অরূপ দাস বলেন,”তৃণমূল প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেব আগেই হেরে বসে আছেন প্রায় লক্ষাধিক ভোটে।তাই তিনি এইসব উল্টোপাল্টা বকে বেড়োচ্ছেন।এরই সঙ্গে আমরা পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকারকে বলব যেন অবিলম্বে এ বিষয়ে সতর্ক সচেতন থাকতে,না হলে হয়তো হত্যার রাজনীতি করে ওরা বিজেপির ঘাড়ে চাপিয়ে দেবে।পাশাপাশি তিনি পুলিশ সুপারকে ধমকি দিয়ে বলেন,”এরপর ক্ষমতায় আসবে বিজেপি,ওনার চাকরি এখনো বাকি রয়েছে।তাই বলবো সঠিকভাবে কাজ করতে।
Dev Comments:এবার বিজেপির বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্রের অভিযোগ দেবের!নিজেদের কর্মীকে মেরে তৃণমূলের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে জিততে চাইছে হিরণ
নিজস্ব প্রতিনিধি,কেশপুর:
লোকসভা ভোটে এবার বিজেপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা প্রকাশ করলেন তৃণমূল প্রাক্তন সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব। কেশপুরে রাজনৈতিক বৈঠক শেষে পুলিশের বিরুদ্ধে হিরনের হুমকি দেওয়া প্রসঙ্গে দেব বললেন আমার আশংকা হচ্ছে,এইবার হয়তো হত্যার রাজনীতি করবে বিজেপি।পাশাপাশি তিনি বলেন বিজেপি প্রার্থী উঠে পড়ে লেগেছে কেশপুরে সন্ত্রাস করে ভোটে জিততে।আমি পুলিশ প্রশাসন কে বলবো সতর্ক থাকতে।কারণ ওরা নিজেদের কর্মীকে মেরে তৃণমূলের ঘাড়ে দোষ চাপাতে চাইছে।
দোরগড়ায় লোকসভা নির্বাচন!তার আগে দলের কর্মীদের নিয়ে ভোটের রণকৌশল ঠিক করতে বিশেষ কর্মী বৈঠক ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের।মঙ্গলবার পদাধিকারীদের নিয়ে কেশপুর ব্লকের তিন নম্বর অঞ্চলে পাঁচখুরি ক্রিয়েটিভ টাওয়ারে এক বিশেষ সংগঠনের বৈঠকে আয়োজন করা হয়।সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি আশীষ হুদাইত,ঘাটালের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দীপক অধিকারী,কেশপুরের বিধায়িকা শিউলি সাহা,কেশপুরের ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজা সহ ৭ টি বিধানসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও ব্লকের সভাপতিরা।সেই বৈঠকে ভোটের আগে কিভাবে রণকৌশল সাজিয়ে ভোট তৃণমূল কংগ্রেসের ঝুলিতে আনা যাবে সেই নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।পাশাপাশি কেশপুরের ভোটের উপর বিশেষ নজরদারি ও দেওয়া হয়েছে।এই বৈঠক শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ঘাটালের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দীপক অধিকারী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আতঙ্ক প্রকাশ করেন।
এদিন প্রথমে প্রাক্তন সাংসদ দীপক অধিকারী কে প্রশ্ন করা হয় ঘাটালের ভাইরাল কল রেকর্ড নিয়ে এই বিষয়ে দীপক অধিকারী বলেন,কেশপুরের মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে।ঘাটাল লোকসভায় যেই ভাবে তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার উন্নয়ন করেছে,তাতে আমরা জিতব।এরপর হিরনের পুলিশকে হুমকি দেওয়া প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে দীপক অধিকারী বলেন,”বিজেপি যেভাবে হোক ঘাটাল জিততে চাইছে।তাই জন্য ছেলেটা পুলিশকেও উল্টোপাল্টা বলে বেড়াচ্ছে।বিজেপি প্রার্থী এবং তার দল কেশপুরে একটা কোন কিছু গন্ডগোল বাঁধিয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টি করে জিততে চাইছে।আমার আশংকা বিজেপি তার কর্মীদের খুন করে তৃণমূলের উপর দোষ চাপাতে চাইছে।পুলিশকে আমি এখন থেকে বলবো সতর্ক ভাবে থাকতে।দশ বছর ধরে যেভাবে আমি কেশপুর কে শান্ত করে রেখেছি,কোনভাবেই তা নষ্ট করতে দেব না।
যদিও এই ঘটনায় পাল্টা অভিযোগ বিজেপির।বিজেপি জেলা মুখপত্র অরূপ দাস বলেন,”তৃণমূল প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেব আগেই হেরে বসে আছেন প্রায় লক্ষাধিক ভোটে।তাই তিনি এইসব উল্টোপাল্টা বকে বেড়োচ্ছেন।এরই সঙ্গে আমরা পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকারকে বলব যেন অবিলম্বে এ বিষয়ে সতর্ক সচেতন থাকতে,না হলে হয়তো হত্যার রাজনীতি করে ওরা বিজেপির ঘাড়ে চাপিয়ে দেবে।পাশাপাশি তিনি পুলিশ সুপারকে ধমকি দিয়ে বলেন,”এরপর ক্ষমতায় আসবে বিজেপি,ওনার চাকরি এখনো বাকি রয়েছে।তাই বলবো সঠিকভাবে কাজ করতে।