IPF Fellow:জার্মানির লিবনিজ ইনস্টিটিউট অফ পলিমার রিসার্চ ড্রেসডেনের আইপিএফ ফেলো নির্বাচিত হলেন কিংশুক নস্কর!অভিনন্দন জানালো খড়গপুর আইআইটি

Share

খড়গপুর 19 সে নভেম্বর:

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি খড়গপুর রাবার টেকনোলজি সেন্টার (আরটিসি) এর অধ্যাপক এবং চেয়ারপারসন অধ্যাপক কিংশুক নস্করকে জার্মানির মর্যাদাপূর্ণ লিবনিজ ইনস্টিটিউট অফ পলিমার রিসার্চ (আইপিএফ) ড্রেসডেনের আইপিএফ ফেলো হিসেবে নিয়োগের ঘোষণায় খুশি হলো আইআইটি।এই সম্মান বিশ্বমানের পলিমার বিজ্ঞান গবেষণায় তার অসামান্য সাফল্যের প্রমাণ বলে দাবি কর্তৃপক্ষের।

মূলত এই কিংশুক নস্কর হলো আইআইটি খড়গপুরের প্রাক্তন ছাত্র এবং রৌপ্যপদকপ্রাপ্ত।অধ্যাপক নস্কর ২০০৪ সালে ইনস্টিটিউটে যোগদানের পর থেকে গবেষণা এবং শিক্ষাদানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তাঁর প্রধান সম্মাননা এবং কৃতিত্বের মধ্যে রয়েছে – ২০০৫ সালে ডিপিআই পেটেন্ট পুরষ্কার,এরপর ২০০৯ সালে আলেকজান্ডার ভন হামবোল্ট রিসার্চ ফেলোশিপ।পরবর্তী কালে ২০১৬ সালে মোরান্ড ল্যাম্বলা পুরষ্কার, আন্তর্জাতিক পলিমার প্রসেসিং সোসাইটি এবং ২০২২ সালে ইনস্টিটিউট চেয়ার প্রফেসর পুরষ্কার তাঁর ঝুলিতে।এছাড়াও পলিমার এবং রাবার বিজ্ঞানে তাঁর বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত অবদান – ২০০ টিরও বেশি জার্নাল প্রকাশনা, অসংখ্য পেটেন্ট এবং বই, ৪১ এর এইচ-ইনডেক্স, শক্তিশালী শিল্প সহযোগিতা এবং অসংখ্য পিএইচডি এবং মাস্টার্স স্কলারের পরামর্শ – তাঁকে বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ২% বিজ্ঞানীদের মধ্যে স্থান দেয়। আইপিএফ ড্রেসডেনের সাথে তাঁর দীর্ঘস্থায়ী গবেষণা অংশীদারিত্ব এবং এই মর্যাদাপূর্ণ নিয়োগ ইনস্টিটিউটের জন্য গর্বের বিষয়, যা আন্তর্জাতিক মঞ্চে আইআইটি খড়গপুরকে ক্রমাগত স্বীকৃতি এনে দিচ্ছে।

এই বিষয়ে আইআইটি খড়গপুরের ডিরেক্টর অধ্যাপক সুমন চক্রবর্তী অভিনন্দন জানিয়ে বলেন,”এই অর্জন অধ্যাপক নস্করের অসামান্য বৈজ্ঞানিক কাজ এবং বিশ্বব্যাপী গবেষণা সহযোগিতার প্রতি তাঁর প্রতিশ্রুতির প্রমাণ। আমরা তাঁর ভবিষ্যতের শিক্ষাগত এবং আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় তাঁর মঙ্গল কামনা করি।”


Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

dnews.in