Suvendu Adhikari agitation:প্রচারে আটকা পড়ে ফেরার পথে কেশ পুরে রণমূর্তি বিরোধী দলনেতার,তেড়ে গেলেন শাসক দলের দিকে

Share

নিজস্ব প্রতিনিধি,ঘোষডিহা:

ভোটের আগে কেশপুরে রনং মূর্তি ধরলেন শুভেন্দু অধিকারী।মূলত ভোটের সভা করতে গিয়ে তাকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখানোর ঘটনায় তিনি রেগে অগ্নীশর্মা হোন।সভা করে ফেরার পথে গাড়ি থেকে নেমে রীতিমত চকে চকে ধমকি দিলেন তৃণমূল কর্মীদের। বললেন আপনাদের মুখ্যমন্ত্রী কে সাইজ করে দিয়েছি, আপনাদের সাইজ করতে বেশিক্ষণ লাগবে না।

হিরনের হয়ে প্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়ে রণং মূর্তি ধরলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মূলত এদিন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরন্ময় চট্টোপাধ্যায় হয়ে সভা করতে গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তার সভা ছিল কেশপুরের ঘোষডিহাতে।নির্দিষ্ট কর্মসূচি অনুযায়ী বিকেল চারটা নাগাদ তার সভার সময়সূচী ছিল। কিন্তু ঘটনাক্রমে শুভেন্দু যাওয়ার পথে ঘোষ ডিহাতে তাকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা।এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হন শুভেন্দু অধিকারী।এরপর সেন্ট্রাল ফোর্স চলে আসায় তাকে সেই ঘটনার স্থল থেকে বের করে নিয়ে যায় সভার উদ্দেশ্যে।সভা করে ফেরার পথে সংশ্লিষ্ট এলাকায় রণং মূর্তি ধরেন শুভেন্দু বাবু।তিনি গাড়ি থেকে নেমে রীতিমতো হুমকি সুরে বলতে থাকেন যারা বিক্ষোভ দেখেছিল তারা কোথায়,তারা যেন পালিয়ে না যায়।এদিন ঘোষডিহা, টাবাগেবড়িয়া হয়ে শুভেন্দু বাবু বেরোনোর সময় চকে চকে দাঁড়িয়ে যান এবং একই আওয়াজ তুলতে থাকেন।এছাড়াও যাওয়ার পথে কর্মী সমর্থকরা জড়ো হওয়ায় তাদের সঙ্গে কথাও বলেন খোঁজখবর নেন। তাদের আশ্বস্ত করেন আপনার নির্বিঘ্নে ভোট দিন আমরা রয়েছি আপনাদের পাশে।

প্রসঙ্গত ষষ্ঠ দফায় ভোট রয়েছে ঘাটাল লোকসভার আর এই ঘাটাল লোকসভার এক অন্যতম বিধানসভা হলো কেশপুর।যে কেশপুরকে নিয়েই রীতিমতো গন্ডগোলের আবহাওয়া ছড়িয়ে পড়ে গোটা জেলা জুড়ে। গত ২০১৯ সালে ধুন্ধুমার কাণ্ডে গোটা দেশের নজর ছিল কেশপুরের উপর।যদিও এবারেও তার প্রতিফলন ঘটবে কিনা তাও ভাববার বিষয় রয়েছে।কারণ এখানে বিরোধীদের কথা বলার জায়গা যেমন নেই তেমনি ভোট দেওয়ারও অধিকার থাকে না প্রায়।সে ক্ষেত্রেই এই লোকসভা ভোটে সেন্ট্রাল বাহিনী দিয়ে এই ভোট করানোর দাবি বিজেপির।


Share

dnews.in