একসময় মালগাড়ি চালাতেন এরপর যাত্রীবাহী রেল চালাতে হাত লাগালেন দুই সন্তানের জননী দীপান্বিতা দাস। ভোর ভোর সংসারের রান্না বান্নার কাজ শেষ করে ৬টা ২০ র লোকাল নিয়ে রওনা দিলেন হাওড়ার উদ্দেশ্যে।লোকাল ট্রেনে চালকের আসনে বসে বার্তা দিচ্ছেন”আমরা নারী, আমরা সব পারি”।
ট্রেন চালক দীপান্বিতা দাস বলেন এর আগে পণ্যবাহী ট্রেন চালাতাম।পণ্যবাহী ট্রেনে সাধারণত সময় একটু বেশি লাগে।তবে সেই তুলনায় যাত্রিবাহী ট্রেনে সময় একটু কমই লাগে।রেল চালানোর জন্য এখানে নারী,পুরুষ বলে কোনও আলাদা ব্যাপার নেই এইখানে সবাই সমান।বহুদিনের ইচ্ছে ছিল তা পূরণ হচ্ছে। আমি মনে করি সকল মহিলারায় এগিয়ে আসুক এই প্রফেশনে।তবে সাধারণ মানুষের সহযোগিতাও আশা করছেন এই লোকো পাইলট।