Pingla Shoes Shop: যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে জুতোর দোকান!বিধায়ক জানালেন অভিযোগ হলে পুলিশ দিয়ে তুলে দেব

Share

পিংলা 7 ই ডিসেম্বর:

১০ বছর আগে তৈরি হওয়া যাত্রী প্রতিক্ষালয়ে চলছে জুতোর দোকান, ভাড়া দিয়েই বসেছি দাবী দোকানদারের,ব্যবহার হয় না,রক্ষনা বেক্ষনের প্রয়োজন,তাই সামান্য টাকায় দেওয়া হয়েছে,যাত্রীরা আবেদন করলেই সাত দিনের মধ্যে খুলে নেওয়া হবে দোকান,দাবী পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির,অভিযোগ এলে পুলিশ দিয়ে তোলিয়ে দেবো নিদান বিধায়ক অজিত মাইতির

যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে যাত্রী বসে না বরং থরে থরে সাজানো জুতো!যা নিয়ে চোখ ছানাবড়া পিংলা এলাকায়। ঘটনাচক্রে দেখা যায় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা বিধানসভার পলস্যা গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন বাড়গোকুল এলাকার বাসিন্দা লাল্টু হেমরম।সরকারি টাকায় তৈরি হওয়া যাত্রী প্রতিক্ষালয়ে রয়েছে তার জুতোর দোকান।এর জন্য পঞ্চায়েত সমিতি তার কাছে থেকে বছর চুক্তি হিসেবে ৬ হাজা টাকা নিয়েছে।তার রসিদও দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ১০ বছর আগে পঞ্চায়েত সমিতি থেকে ওই যাত্রী প্রতিক্ষালয় তৈরি হয়েছিল যাত্রীদের বসার জন্য।কিন্তু সেখানে কেউ বসে না বলে এই দাবী তুলে খড়্গপুর ২ পঞ্চায়েত সমিতি লাল্টু হেমরমকে জুতোর দোকানের লিজ দিয়েছেন। তার বিনিময়ে ৬ হাজার টাকা নিয়েছে পঞ্চায়েত সমিতি।একথা স্বীকারও করেছেন লাল্টু হেমরম। যা নিয়ে চাঞ্চল্য সংশ্লিষ্ট এলাকায়।যাত্রী প্রতীক্ষালয় কিভাবে জুতোর দোকান হতে পারে তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

এ বিষয়ে খড়্গপুর ২ নং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিশ্বজিৎ মুখার্জি বলেন ওই যাত্রী প্রতিক্ষালয়ে কেউ বসে না। নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। তাই রক্ষনাবেক্ষনের জন্য সামান্য টাকায় এক জনকে দেওয়া হয়েছে।যেদিন যাত্রীরা আবেদন করবে তার ৭ দিনের মধ্যে দোকান সরিয়ে দেবো।যাত্রীরা তাদের প্রতিক্ষালয় ব্যবহার করতে পারবে।

অপরদিকে এ বিষয়ে পিংলা বিধানসভার বিধায়ক অজিত মাইতি জানান আমার কাছে এই বিষয়ে কোনো অভিযোগ আসেনি। যদি আসে পুলিশ দিয়ে ওই দোকান তুলে দেবো। এই ভাবে প্রতিক্ষালয় ভাড়ায় দেওয়া যায় না।এই নিয়েই গুঞ্জন শুরু হয়েছে পিংলা বিধানসভায়।



Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

dnews.in