
নিজস্ব প্রতিনিধি,মেদিনীপুর:
মুশকিল আসান মেদিনীপুরের DLSA। বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়া কিশোর কিশোরী কে উদ্ধার করে বুঝিয়ে সুুঝিয়ে অঙ্গীকারপত্রে সই করে বাড়ি পাঠালো সচিব। তাদের বোঝানো হল নাবালক-নাবালিকা বিয়ে করা অপরাধ।এই ঘটনায় বোঝানো হয় তাদের পরিবারকেও।

আবার মুশকিল আসান মেদিনীপুর DLSA!বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার কিশোর-কিশোরীকে উদ্ধারের পর তাদের বুঝিয়ে সুুঝিয়ে বাড়ি পাঠালো তারা। ঘটনা ক্রমে জানা যায় মেদিনীপুর শহরের জর্জকোর্ট কামারপাড়া এলাকায় এক কিশোর কিশোরী বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। তারা নিজের প্রেম পর্বে এবং বিয়ের বাহানায় পালিয়ে যায় বলেও সূত্র নিয়ে জানা যায়।এরপর তাদের বাবা-মা খোঁজাখুঁজি শুরু করে।কান্নাকাটি শুরু করে অভিভাবকেরা।এই ঘটনার খবর যায় মেদিনীপুর DLSA তে।DLSA কর্তৃপক্ষ থানায় খবর পাঠান এবং পুলিশ সহ স্থানীয় মানুষের তৎপরতায় উদ্ধার হয় এই কিশোর কিশোরী।তাদের দুপক্ষ এবং দুপক্ষের বাড়ির লোককে ডেকে পাঠানো হয় অফিসে।DLSA অধিকার মিত্রর সহযোগিতায় কয়েক ঘন্টা চলে শলা পরামর্শ।

অবশেষে দু’জনকে অঙ্গীকার করে সই করা নয় এই মর্মে যে তার প্রাপ্তবয়স্ক হলে তাদের বিয়ে দেওয়া হবে দুজন দুজনার সাথে।পুরো তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে ছিলেন DLSA সচিব শাহিদ পারভেজ।এ বিষয়ে DLSA শাহিদ পারভেজ বলেন,”ঘটনা শুনে খুবই খারাপ লেগেছিল এবং আমাদের নিয়ম আইন কানুন রয়েছে,নাবালক নাবালিকার বিয়ে দেওয়া যায় না।

ওদের দুজন এবং দুজনের পরিবারকে ডেকে বোঝানো হয়েছে যে প্রাপ্তবয়স্ক হলে দুজনে দুজনার বিয়ে দেওয়া হবে।