নিজস্ব প্রতিনিধি,মেদিনীপুর:
এই আবহাওয়া দপ্তরের খামখেয়ালিপনায় রোগ জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে অনেকেই ডাক্তারের কাছে দৌড়াচ্ছেন চাইছেন সমস্যার সমাধান।প্রসঙ্গত বলা যায় এই ফেব্রুয়ারি মাস শেষ হয়ে মার্চ মাস মধ্যেখান নাগাদ হালকা হালকা ঠান্ডা আমেজ থাকে,থাকে শীতের প্রভাব।কিন্তু এইবছর ফেব্রুয়ারি মাসের ১৮-১৯ তারিখ হতেই উধাও হয়েছে ঠান্ডা তার জায়গায় গরমে অতিষ্ঠ জেলার মানুষজন।
বাড়িতে গেলে ফ্যান না ছেড়ে কিছুতেই ঘুমোতে পারছেন না।আবার বাইরে বেরোলে হাওয়ার দাপট।তাতে একটা হালকা শীতের পোশাক গায়ে জড়াতে হচ্ছে।এই অবস্থায় সবাই ভুগছেন জ্বর-জ্বালা এবং সর্দি কাশি নিয়ে।বিশেষ করে বাচ্চা এবং বয়স্কদের সর্দি,জ্বর জ্বালা লেগেই রয়েছে।ঘনঘন কাশছে,উঠছে কফ।এ অবস্থায় সবাই দৌড়াচ্ছেন ডাক্তারের কাছে। কেও কেও আবার নিজেকে ডাক্তার মনে করে নির্দ্বিধায় প্যারাসিটামল খেয়ে সারিয়ে ফেলছেন শরীর কিন্তু পরবর্তীকালে আরো বড় অসুখে কাবু হয়ে পড়ছেন।আর তাতেই চিন্তার বিষয়ে উঠছে।এই অবস্থায় জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য সংকর সড়ঙ্গি দিলেন বেশ কিছু টিপস এবং উপদেশ।যাতে জেলার মানুষ এই শরীর খারাপ হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে।