নিজস্ব প্রতিনিধি,মেদিনীপুর :
এবার ক্রমাগত দাম বেড়ে চলেছে পেঁয়াজের।আর যার ফলে পেঁয়াজের ঝাঁঝে এখন অস্থির গৃহস্থালির জনজীবন।যে পেঁয়াজ একসময় ১৫-২০ টাকা ছিল তা এখন ৭০ থেকে ৮০ টাকাতে রান করছে।এরই সঙ্গে দাম বেড়েছে আনুষঙ্গিক শাকসবজি থেকে শুরু করে একদম আদা রসুনের।সবাই চাইছে নজর দিক সরকার।
প্রসঙ্গত পূজোর আগে থেকেই দাম বেড়েছে শাক-সবজি সহ পেঁয়াজের।এবারে পুজোর আগে ও পুজোর সময় বৃষ্টি হয়েছে দেদার।ফলে চাষের জমি জলের তলায়।আর তাতে যোগান কম ফলে ক্রমবর্ধমান দাম বৃদ্ধি।সেই দাম বৃদ্ধিতে বেসামাল শহরবাসী।মেদিনীপুরের চার থেকে ছটি বাজার রয়েছে।যেখানে পেঁয়াজের দাম কোথাও ৭০ টাকা তো কোথাও ৮০ টাকা আবার কোথাও ১০০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।এছাড়াও একদম নিম্নমানের ছাল ছাড়ানো পেঁয়াজগুলো ৪০-৫০ টাকা করে বিক্রি করছে দোকানদাররা।ফলে বাজার করতে গিয়ে একেবারে পেঁয়াজহীন ব্যাগ নিয়ে ফিরছে মানুষ।সামর্থ্য থাকলে কেউ ২৫০ গ্রাম কেউ বা ৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ কিনে কোনক্রমে ফিরে আসছে।তাও সেই পেঁয়াজ চালাচ্ছে দিন ১৫ ধরে।একদিকে জিনিসপত্র সহ মাছ-মাংসের দাম দাম ঊর্ধ্বমুখী আর তার সঙ্গে নিত্য প্রয়োজনীয় পেঁয়াজের। যার ফলে সবাই চাইছে এদিকে নজর দিক সরকার।
কারণ জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও ইনকাম বাড়েনি মানুষের।তাছাড়া চারিদিকে চাকরি-বাকরিও নেই,নেই কর্মসংস্থান।এই অবস্থায় নিত্য প্রয়োজনীয় দামের সঙ্গে পেঁয়াজের দাম বাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। যদিও বাজার ঘুরে দেখা যায় এখন পেঁয়াজের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি,আলুর দাম ২০-২৫ টাকা,আদা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি, রসুন ২৫০ থেকে তিনশ টাকা কেজি,বেগুনের দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি,লঙ্কা ১৫০-২০০ টাকা,ঝিঙা ৭০ থেকে ৮০ টাকা,পটল ৬০ থেকে ৭০ টাকা,লাউয়ের পিস ২০থেকে ২৫ টাকা,